খুলনায় আন্দোলনরত ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে অংশ নিয়ে জামায়াতে ইসলামী আমির ডা. শফিকুর রহমান বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নানা উদ্বেগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি অভিযোগ করেন, দেশে এখনো চাঁদাবাজি, দুর্নীতি এবং ক্ষমতার অযথা দাপট অব্যাহত রয়েছে—এমনকি যারা ক্ষমতায় আসেননি, তারাও প্রশাসনিক ক্যু করার চেষ্টা করছেন। তার ভাষায়, “আগের চেয়ে চাঁদার রেট বেড়ে গেছে, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, অতীতের ফ্যাসিস্ট আমলে পুলিশের ওপর যে কলঙ্ক চাপানো হয়েছিল তা দূর হতে সময় লাগলেও, সামনে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। শনিবার (১৫ নভেম্বর) বিকেলে খুলনা মহানগরীর বয়রা পুলিশ লাইন্সে সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। আইজিপি বলেন, “৪৩ হাজার ভোটকেন্দ্রের মধ্যে যদি ৫০০ কেন্দ্রে সমস্যা হয়, রি-ইলেকশন হবে। কিন্তু পুরো
খুলনা প্রেস ক্লাবে শনিবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলমকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। খুলনা জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষ থেকে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে প্রেস সচিব খুলনা প্রেস ক্লাব পরিদর্শনে আসেন। তখন বিএনপি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাকর্মীরা খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দারের অপসারণের দাবিতে তাকে আটকে রাখে। কেএমপি কমিশনারের অপসারণ দাবি নিয়ে খুলনায়